উপকরন
আমড়া ২০টি (১ কেজির মতো হবে)। সরিষার তেল ১ ১/২ কাপ। ভিনিগার ১/২ কাপ। আস্ত পাঁচফোড়ন ১ চা চামচ। তেজপাতা ২ টি। সরিষাবাটা ২ টে চামচ। আদা বাটা ১ টে চামচ। রসুন বাটা ১ টে চামচ। কাঁচামরিচ বাটা ১ টে চামচ। হলুদগুঁড়া ১ চা চামচ। চিনি ২ কাপ। লবন ১ পরিমান মত (আমড়ার টক বুঝে, বেশিও লাগতে পারে)। খাবার রং ১ ফোঁটা (হলুদ, লাল অথবা সবুজ)। ভাজা ধনে/পাঁচফোড়ন গুঁড়া ১ চা চামচ।
প্রনালী
আমড়া ছিলে, ধুয়ে প্রথমে কাঁটা চামচ দিয়ে খুব ভালোভাবে কেঁচে নিয়ে, আবার বটি বা ছুরি দিয়ে দানা পর্যন্ত কয়েকটা চিড় দিয়ে নিন।
এবার অল্প ভিনিগার দিয়ে কাঁচামরিচ ও সরিষা বেটে নিন। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত পাঁচফোড়ন ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিয়ে বাটা মসলা গুলো ও হলুদ গুঁড়া সহ কষাতে হবে। তারপর আমড়া দিয়ে আরও কয়েক মিনিট কষিয়ে ভিনিগার দিয়ে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।
মাঝারি আঁচে রান্না করুন। আমড়া সিদ্ধ হয়ে গেলে চিনি ও খাবার রং দিন।
এবার হাঁড়িটি রুটির তাওয়ার ওপর বসিয়ে মৃদু আঁচে রান্না করুন, যেন আমড়ার ভেতরে চিনি ও সব মসলা ঠিকমতো ঢুকে।
এবার তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে ভাজা মসলা মিশিয়ে নিন। নামিয়ে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
টিপস: যদি এই আচার বেশিদিন সংরক্ষণ করতে চান তবে তেলের পরিমান বাড়িয়ে দেবেন এবং বেশ কয়েকদিন রোদে রাখবেন।
আমড়া যতোই কেঁচে নিন না কেনো, কিছুদিন না গেলে আমড়ার দানা পর্যন্ত মিষ্টি ও মসলা ঢুকবে না। তেল-মসলায় কিছুদিন থাকলে সেটা খেতে বেশি মজা। আর বেশি মিষ্টি খেতে না চাইলে, কিছু শুকনা মরিচ কেটে দিয়ে দিতে।
আমড়া ছিলে, ধুয়ে প্রথমে কাঁটা চামচ দিয়ে খুব ভালোভাবে কেঁচে নিয়ে, আবার বটি বা ছুরি দিয়ে দানা পর্যন্ত কয়েকটা চিড় দিয়ে নিন।
এবার অল্প ভিনিগার দিয়ে কাঁচামরিচ ও সরিষা বেটে নিন। হাঁড়িতে তেল গরম করে আস্ত পাঁচফোড়ন ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিয়ে বাটা মসলা গুলো ও হলুদ গুঁড়া সহ কষাতে হবে। তারপর আমড়া দিয়ে আরও কয়েক মিনিট কষিয়ে ভিনিগার দিয়ে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন।
মাঝারি আঁচে রান্না করুন। আমড়া সিদ্ধ হয়ে গেলে চিনি ও খাবার রং দিন।
এবার হাঁড়িটি রুটির তাওয়ার ওপর বসিয়ে মৃদু আঁচে রান্না করুন, যেন আমড়ার ভেতরে চিনি ও সব মসলা ঠিকমতো ঢুকে।
এবার তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে ভাজা মসলা মিশিয়ে নিন। নামিয়ে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।
টিপস: যদি এই আচার বেশিদিন সংরক্ষণ করতে চান তবে তেলের পরিমান বাড়িয়ে দেবেন এবং বেশ কয়েকদিন রোদে রাখবেন।
আমড়া যতোই কেঁচে নিন না কেনো, কিছুদিন না গেলে আমড়ার দানা পর্যন্ত মিষ্টি ও মসলা ঢুকবে না। তেল-মসলায় কিছুদিন থাকলে সেটা খেতে বেশি মজা। আর বেশি মিষ্টি খেতে না চাইলে, কিছু শুকনা মরিচ কেটে দিয়ে দিতে।

No comments:
Post a Comment